ভ্যাকসিন করার সময় প্রয়োজনীয় সাবধানতা:
১. লাইভ ভ্যাকসিন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সব সময় কোল্ড চেইন মানতে হবে। ভ্যাকসিন পরিবহনের জন্য প্রয়োজনীয ফ্লাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
২. ভ্যাকসিন সব সময় পরিস্কার ঠান্ডা পানিতে মেশাতে হবে।
৩. ভ্যাকসিন মেশানোর ২ ঘন্টা সময়ের মধ্যে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হবে।
৪. সাধারণত দিনের অধিকতর শীতল সময়ে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হবে।
৫. চোখে ফোঁটা দিলে খেয়াল রাখতে হবে যেন কোনভাবেই ফোঁটা নিচের মেঝে বা লিটারে না পড়ে। সেজন্য ভ্যাকসিন প্রয়োগের স্থানে পেপার বা অন্য কোন কাপড় বিছাতে হবে যা ভ্যাকসিন প্রয়োগ করার পর পুড়িয়ে বা মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে।
৬. হাত দিয়ে ফোঁটা দেওয়ার সময় কিছুক্ষন পর পর হাতের তালু ঠান্ডা পানি দিয়ে ঠান্ডা করতে হবে অথবা ঠান্ডা কাপড় দিয়ে ভ্যাকসিন পাত্র (ড্রপার) মুড়িয়ে রাখতে হবে।
৭. পানির মাধ্যমে ভ্যাকসিন খাওয়ানো সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন তাড়াতাড়ি সকল মুরগী ভ্যাকসিন মেশানো পানি খেয়ে ফেলে। সেজন্য প্রয়োজনে ভ্যাকসিন প্রয়োগের পূর্বেই কিছু সময় মুরগীকে পানি খাওয়ানো বন্ধ রাখতে হবে। এক্ষেত্রে পানির পাত্রের সংখ্যার উপর অধিক নজর দিতে হবে যেন সকল মুরগী একত্রে ভ্যাকসিন মেশানো পানি পান করতে পারে।
৮. ইনজেকশনের মাধ্যমে ভ্যাকসিন প্রয়োগের সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভ্যাকসিনের মাত্রা এবং সূচ ঠিক থাকে।
৯. সকল ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ভ্যাকসিনের উৎপাদন ও মেয়াদ উত্তীর্ন তারিখ খেয়াল করতে হবে এবং প্রস্তুতকারী কোম্পানীর নির্দেশিকা মানতে হবে।
১০. ভ্যাকসিন করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন মুরগী পীড়ন অবস্থায় না পড়ে।
১১. ভ্যাকসিন প্রয়োগের সময় পর্যাপ্ত খাবার পানি ও ফার্মে বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
১২ ভ্যাকসিন প্রয়োগের ১২-২৪ ঘন্টা আগে বা পরে কোন জীবানুনাশক ব্যবহার করা যাবে না।
১. লাইভ ভ্যাকসিন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সব সময় কোল্ড চেইন মানতে হবে। ভ্যাকসিন পরিবহনের জন্য প্রয়োজনীয ফ্লাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
২. ভ্যাকসিন সব সময় পরিস্কার ঠান্ডা পানিতে মেশাতে হবে।
৩. ভ্যাকসিন মেশানোর ২ ঘন্টা সময়ের মধ্যে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হবে।
৪. সাধারণত দিনের অধিকতর শীতল সময়ে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হবে।
৫. চোখে ফোঁটা দিলে খেয়াল রাখতে হবে যেন কোনভাবেই ফোঁটা নিচের মেঝে বা লিটারে না পড়ে। সেজন্য ভ্যাকসিন প্রয়োগের স্থানে পেপার বা অন্য কোন কাপড় বিছাতে হবে যা ভ্যাকসিন প্রয়োগ করার পর পুড়িয়ে বা মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে।
৬. হাত দিয়ে ফোঁটা দেওয়ার সময় কিছুক্ষন পর পর হাতের তালু ঠান্ডা পানি দিয়ে ঠান্ডা করতে হবে অথবা ঠান্ডা কাপড় দিয়ে ভ্যাকসিন পাত্র (ড্রপার) মুড়িয়ে রাখতে হবে।
৭. পানির মাধ্যমে ভ্যাকসিন খাওয়ানো সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন তাড়াতাড়ি সকল মুরগী ভ্যাকসিন মেশানো পানি খেয়ে ফেলে। সেজন্য প্রয়োজনে ভ্যাকসিন প্রয়োগের পূর্বেই কিছু সময় মুরগীকে পানি খাওয়ানো বন্ধ রাখতে হবে। এক্ষেত্রে পানির পাত্রের সংখ্যার উপর অধিক নজর দিতে হবে যেন সকল মুরগী একত্রে ভ্যাকসিন মেশানো পানি পান করতে পারে।
৮. ইনজেকশনের মাধ্যমে ভ্যাকসিন প্রয়োগের সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভ্যাকসিনের মাত্রা এবং সূচ ঠিক থাকে।
৯. সকল ক্ষেত্রে ব্যবহৃত ভ্যাকসিনের উৎপাদন ও মেয়াদ উত্তীর্ন তারিখ খেয়াল করতে হবে এবং প্রস্তুতকারী কোম্পানীর নির্দেশিকা মানতে হবে।
১০. ভ্যাকসিন করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন মুরগী পীড়ন অবস্থায় না পড়ে।
১১. ভ্যাকসিন প্রয়োগের সময় পর্যাপ্ত খাবার পানি ও ফার্মে বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
১২ ভ্যাকসিন প্রয়োগের ১২-২৪ ঘন্টা আগে বা পরে কোন জীবানুনাশক ব্যবহার করা যাবে না।
পোল্ট্রি চ্যানেল ভাল লাগলে Subscribe করে রাখেন।
Post a Comment