ভ্যাকসিন প্রয়োগ পদ্ধতি:
১। খাবার পানির মাধ্যমে: এ প্রক্রিয়ায় ভ্যাকসিন পরিস্কার ঠান্ডা পানির সাথে মেশানো হয় যার সাথে ননীবিহীূন দুধের গুড়া প্রতি লিটারে ২ গ্রাম মেশানো হয় অথবা ননীবিহীন তরল দুধ ২: ১০০ অনুপাতে মেশানো হয়। সাধারণত ভ্যাকসিন মেশানো ২০-৩০ মিনিট পূর্বে দুধ মেশাতে হয়। যেন পানিতে অবস্থিত যে কোন ধরনের অপকারী বস্তুকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে। ভ্যাকসিন মেশানোর পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তা প্রয়োগ করতে হবে। ভাল হয় ২ ঘন্টার মধ্যে ভ্যাকসিন প্রয়োগ সম্পন্ন করতে পারলে।
২। স্প্রের মাধ্যমে: ইহা অনেক পাখিকে একত্রে লাইভ ভ্যাকসিন করার একটি প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় প্রতিটি কণা ৫ মাইক্রোমিটার এর ছোট থাকে যেন তা সরাসরি শ্বাসনালীতে প্রবেশ করতে পারে। এ প্রক্রিয়ায় ভ্যাকসিন সাধারণত ডিসটিল্ড ওয়াটার অথবা ডি-আয়নাইজড ওয়াটারের সাথে মেশানো হয়। পাখির বয়সের উপর ভিত্তি করে পানির পরিমান নির্ধারন করা হয়। যেমন একদিন বয়সের ১০০০ বাচ্চার জন্য ২০০-৪০০ মি.লি. পানি যথেষ্ট। অপরপক্ষে ডিমপাড়া ১০০০ মুরগীর জন্য ৫০০-১০০০ মি.লি. পানি প্রয়োজন। সাধারণ এই পদ্ধতি হ্যাচারীতে ১ দিন বয়সের বাচ্চার ক্ষেত্রে অধিক ব্যবহৃত হয়।
৩। চোখে ফোঁটা: লাইভ ভ্যাকসিন প্রয়োগের সকল পদ্ধতির মধ্যে চোখে ফোঁটা পদ্ধতি সম্ভবত সবচেয়ে কার্যকর কিন্তু সময় সাপেক্ষ।
৪। ইনজেকশন: ইহা সাধারণত কিল্ড ভ্যাকসিন প্রয়োগের একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে চামড়ার নীচে অথবা মাংসে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হয়। কোন কোন ক্ষেত্রে লাইভ ভ্যাকসিন ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয়। যেমন: এম.ডি ভ্যাকসিন, চিকেন এনিমিয়া ভাইরাস ভ্যাকসিন, রিও ভাইরাস ভ্যাকসিন ইত্যাদি। ইনজেকশনের মাধ্যমে ভ্যাকসিন প্রয়োগের জন্য সাধারণ স্বয়ংক্রিয় ভ্যাকসিন গান ব্যবহার করা হয় যাতে ভ্যাকসিনের মাত্রা পূর্বেই নির্ধারণ করা যায়। একত্রে খেয়াল রাখতে হবে যেন ভ্যাকসিনের পরিমান ঠিক থাকে এবং সূচ নিয়মিতভাবে পরিবর্তন করা হয়। চামড়ার নীচের ভ্যাকসিন সাধারণ গলায় (নেক) এবং মাংসের ভ্যাকসিন সাধারণত বুকের (ব্রেষ্ট) মাংসে অথবা পায়ের মাংসে প্রয়োগ করা হয়।
৫। উইং ওয়েব: ইহা ফাউল পক্স ভ্যাকসিনের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি।
খাদ্যের মাধ্যমে: এই প্রক্রিয়ায় তাপ সহিষ্ণ রাণীক্ষেত রোগের জীবšত ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়। ইহা সাধারণত বি¯তীর্ন এলাকার গ্রামীন মুরগীর জন্য প্রযোজ্য।
প্রাকটিকেল ভ্যাকসিন দেওয়া (রক্ত আমাশয়) দেখতে চাইলে নিচের ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন।
১। খাবার পানির মাধ্যমে: এ প্রক্রিয়ায় ভ্যাকসিন পরিস্কার ঠান্ডা পানির সাথে মেশানো হয় যার সাথে ননীবিহীূন দুধের গুড়া প্রতি লিটারে ২ গ্রাম মেশানো হয় অথবা ননীবিহীন তরল দুধ ২: ১০০ অনুপাতে মেশানো হয়। সাধারণত ভ্যাকসিন মেশানো ২০-৩০ মিনিট পূর্বে দুধ মেশাতে হয়। যেন পানিতে অবস্থিত যে কোন ধরনের অপকারী বস্তুকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে। ভ্যাকসিন মেশানোর পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তা প্রয়োগ করতে হবে। ভাল হয় ২ ঘন্টার মধ্যে ভ্যাকসিন প্রয়োগ সম্পন্ন করতে পারলে।
২। স্প্রের মাধ্যমে: ইহা অনেক পাখিকে একত্রে লাইভ ভ্যাকসিন করার একটি প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় প্রতিটি কণা ৫ মাইক্রোমিটার এর ছোট থাকে যেন তা সরাসরি শ্বাসনালীতে প্রবেশ করতে পারে। এ প্রক্রিয়ায় ভ্যাকসিন সাধারণত ডিসটিল্ড ওয়াটার অথবা ডি-আয়নাইজড ওয়াটারের সাথে মেশানো হয়। পাখির বয়সের উপর ভিত্তি করে পানির পরিমান নির্ধারন করা হয়। যেমন একদিন বয়সের ১০০০ বাচ্চার জন্য ২০০-৪০০ মি.লি. পানি যথেষ্ট। অপরপক্ষে ডিমপাড়া ১০০০ মুরগীর জন্য ৫০০-১০০০ মি.লি. পানি প্রয়োজন। সাধারণ এই পদ্ধতি হ্যাচারীতে ১ দিন বয়সের বাচ্চার ক্ষেত্রে অধিক ব্যবহৃত হয়।
৩। চোখে ফোঁটা: লাইভ ভ্যাকসিন প্রয়োগের সকল পদ্ধতির মধ্যে চোখে ফোঁটা পদ্ধতি সম্ভবত সবচেয়ে কার্যকর কিন্তু সময় সাপেক্ষ।
৪। ইনজেকশন: ইহা সাধারণত কিল্ড ভ্যাকসিন প্রয়োগের একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে চামড়ার নীচে অথবা মাংসে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হয়। কোন কোন ক্ষেত্রে লাইভ ভ্যাকসিন ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয়। যেমন: এম.ডি ভ্যাকসিন, চিকেন এনিমিয়া ভাইরাস ভ্যাকসিন, রিও ভাইরাস ভ্যাকসিন ইত্যাদি। ইনজেকশনের মাধ্যমে ভ্যাকসিন প্রয়োগের জন্য সাধারণ স্বয়ংক্রিয় ভ্যাকসিন গান ব্যবহার করা হয় যাতে ভ্যাকসিনের মাত্রা পূর্বেই নির্ধারণ করা যায়। একত্রে খেয়াল রাখতে হবে যেন ভ্যাকসিনের পরিমান ঠিক থাকে এবং সূচ নিয়মিতভাবে পরিবর্তন করা হয়। চামড়ার নীচের ভ্যাকসিন সাধারণ গলায় (নেক) এবং মাংসের ভ্যাকসিন সাধারণত বুকের (ব্রেষ্ট) মাংসে অথবা পায়ের মাংসে প্রয়োগ করা হয়।
৫। উইং ওয়েব: ইহা ফাউল পক্স ভ্যাকসিনের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি।
খাদ্যের মাধ্যমে: এই প্রক্রিয়ায় তাপ সহিষ্ণ রাণীক্ষেত রোগের জীবšত ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়। ইহা সাধারণত বি¯তীর্ন এলাকার গ্রামীন মুরগীর জন্য প্রযোজ্য।
প্রাকটিকেল ভ্যাকসিন দেওয়া (রক্ত আমাশয়) দেখতে চাইলে নিচের ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন।
পোল্ট্রি চ্যানেল ভাল লাগলে Subscribe করে রাখেন।
Post a Comment